কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।।
আর কিছু ক্ষনের মধ্যে আছড়ে পড়তে পারে গুলাব এর লেজ ঘূর্ণিঝড় নিশান। তার আগেই পশ্চিম বাংলার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার সমুদ্র বন্দর এলাকা সাগরের উপকূল বরাবর স্হান থেকে সাধারণ মানুষ কে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে দিতে প্রস্ততি নিচ্ছেন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার সাগরের এস ডি পি ও শ্রী দীপান্জন চট্টোপাধ্যায় ও সাগর থানার আই সি শ্রী দেবাশীষ সিঙ রায় এবং নামখানা ব্লকের বি ডি ও শ্রী শান্তনু সিঙ ঠাকুর।
ইতিমধ্যে সাগরের ঘোড়ামারা দ্বীপের চুনপুরি, হাটখোলা ও খাসি মারা এলাকার মানুষ জন কে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে প্রায়, ১১০০,টি, পরিবার কে রাখা হয়েছে বামনখালি সাইক্লোন সেন্টারে। সেই সাথে প্রস্তুত করা হয়েছে পশ্চিম বাংলা সরকারের প্রকৃতিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মোকাবেলা বাহিনীর এন ডি আর এফের সদস্যদের।
ইতিমধ্যে এন ডি আর এফের সদস্যরা পৌঁছে গেছেন নামখানা ব্লকে ও ডায়মন্ডহারবার মহাকুমাতে। ইতিমধ্যেই ঘোড়ামারা দ্বীপ ও সৌখিন দ্বীপ এবং গভীর সুন্দর বন এলাকার গোসাবা ব্লকে সবুজ সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। নদী ও সমুদ্র বন্দর পথে ধীবরদের মাছ ধরাতে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
এবং নদী পথে নৌকা ও ভেসেল চলাচল করে মানা করা হয়েছে প্রশাসন থেকে। তবে এই গভীর নিন্মচাপ এবং গুলাব প্রভাব ফেলতে পারে পশ্চিম বাংলার বঙ্গপোসাগরের উপকূলীয় অঞ্চলে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা ও উত্তর চব্বিশ পরগণা ও হাওড়া হুগলি এবং পূর্ব মেদিনীপুর ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম ও ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিভিন্ন যায়গায় ।
এর প্রভাব ফেলতে পারে উড়িষ্যার সমুদ্রের উপকূলে অবস্থিত পারাদ্বীপ ও বালেশ্বর কেওনঝাড় সম্বলপুর ও মাটিখালি এলাকায় । এর প্রভাব ফেলতে পারে ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের সাতক্ষীরা বাগেরহাট ও হাতিয়া দ্বীপ ও বরিশাল এবং পাবনা ও পিরোজপুর জেলা এবং চট্রগ্রাম বন্দর এবং খুলনা ও যশোর জেলায়। সাধারণত মানুষ কে সতর্কতা অবলম্বন করতে বার বার বলা হচ্ছে ও মাইক প্রচার শুরু করে দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমুদ্র বন্দর এলাকায়।।