কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।
আজ সকালে নামখানার ফ্রেজারগঞ্জ থেকে মাছ ধরার জন্য গভীর সমুদ্র যাওয়ার পথে বঙ্গোপসাগরের উপকূল এ হঠাৎ তলিয়ে যায়।
এর ফলে এখন পর্যন্ত প্রায় দশজন ধীবরের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ঘটনার স্হানে ছুটে গেছেন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা প্রশাসক ও সুন্দর বন জেলা পুলিশ সুপার এবং কাকদ্বীপ এর মহাকুমা পুলিশ ও ডায়মন্ড হারবার জেলা পুলিশ।
সেই সঙ্গে উদ্ধার কাজে নেমে পড়েছে পশ্চিম বাংলা সরকারের প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা। এবং তাদের সাহায্য জন্য এগিয়ে এসেছেন স্হানীয় ধীবরের। এবং স্হানীয় মৎস্যজীবী। ঘটনার স্হানে ছুটে গেছেন ভারতের সরকার এর নৌবাহিনীর একটি ট্রলার। এখন পর্যন্ত উদ্ধার কাজ চলছে। কি কারণে এই হৈমন্তী নামক মাছ ধরার ট্রলার তলিয়ে গেল তার জন্য তদন্ত চলছে। এলাকায় ভীড় জমিয়েছেন তলিয়ে যাওয়া ধীবরের আত্মীয় স্বজনরা।
সেই সঙ্গে উদ্ধার কাজে সাহায্য করতে ছুটে এসেছেন স্হানীয় মানুষ। তারা হাতানিয়া ও দোয়ানিয়ার নদীর তীরে ভীড় জমিয়েছেন। নিখোঁজ মৎসজীবীদের খোঁজ নিতে সবধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কাকদ্বীপ মৎস্যজীবী ইউনিয়নের সভাপতি শ্রী বিজন মাইতি।
এলাকায় থমথমে নিখোঁজ মৎসজীবীদের খোঁজ পাওয়া নিয়ে উৎবিগন্ন মৎস্যজীবীদের পরিবার এর লোক জন। পশ্চিম বাংলা সরকারের পক্ষ থেকে বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাওয়া হৈমন্তী ট্রলার খোঁজ নিয়েছেন নবান্ন থেকে।
ট্রলার ডুবির তলিয়ে যাওয়া ধীবরের খোঁজ নিয়েছেন স্হানীয় বিধায়ক ও পশ্চিম বাংলা সরকারের সুন্দর বন উন্নয়ন মন্ত্রী শ্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা। এখোনো বঙ্গোপসাগরে তলিয়ে যাওয়া ধীবরের খোঁজ এ তল্লাশি চালিয়ে যাচ্ছে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।।